গত কয়েকদিন যাবত ইয়াহু মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে পারছি না। ভাবলাম কেওকি আমার আইডি টা চুরি করলো নাকি। সে যাই হোক, আজ সকালে এর সমাধান করার চেষ্টা করলাম। আমার শ্রধ্যেয় ম্যাক ভাই কে জিঙ্গাস করতেই আমাকে সমাধান টা বলে দিলো।
খুব সহজেই এটা সমাধান করে ফেললাম। পিজিন চালু হবার পর যা করতে হবে.......
* Accounts > Manage Accounts > (Select Yahoo ID) Modify > Advanced
এখন Page Server box এ “scs.msg.yahoo.com” পরিবর্তে লিখতে হবে “cn.scs.msg.yahoo.com”
তারপর save করে চলে আসুন।
এখন দেখুন আগের মতই ইয়াহু মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে পারছেন।
Tuesday, June 23, 2009
Pidgin (পিজিন) এ Yahoo Messenger Problem
রাম কৃষ্ণ সরকার আমার নাম। বাপ্পী নামটি আমার কাকার দেওয়া। আমি আমাদের বংশের বড় ছেলে তাই ঠাকুর মা ও ঠাকুর দাদা সহ সবার আদর পেয়েছি সবচেয়ে বেশী। ভাল লাগে স্বপ্ন দেখতে, গান শুনতে, নতুন নতুন জাদু শিখতে ও ঘুরতে। আমি আমার “মা” কে সবচেয়ে বেশী ভালবাসি।
আমার বন্ধু সংখা অনেক কম। আমার কয়েকটা খারাপ গুন হচ্ছে সবার সাথে মিশতে না পারা, গুছিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারিনা ও কথা কম বলা। ভাল লাগে শিশুদের সাথে সময় কাটাতে। মন খারাপ হলে বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে একা একা বসে থাকতে।
Tuesday, June 9, 2009
মনের কিছু কখা..........
অনেক দিন যাবোৎ কয়েকটি কথা মাথার মধ্যে ঘুরা ঘুরি করছে। টাইগার আইটি বাংলাদেশ লিঃ আমার সবচেয়ে প্রিয় চাকরি ক্ষেত্র। ১ মাসের কিছু বেশি দিন পার করলাম টাইগার আইটি থেকে চাকরি ছেড়েছি। আমার পরিচিত সবাই জিঙ্গাসা করে এতো ভালো চাকরি কেন ছাড়লাম। আমিও মাঝে মাঝে বুঝতে পারি না কাজটা কি ভালো হলো?
বেশ কিছু দিন ধরে ভাবছি এই বিষয়ে কিছু লিখি, কিন্তু কাজের বেস্ততার কারনে তা লেখা হচ্ছে না। লিখতে বসেও গুছিয়ে লিখতে পারছি না। ছোটবেলা থেকে আমি অনেক গম্ভির ও রগ চটা ধরনের ছেলে। প্রয়োজন ছাড়া কারো সাথে মিলামেশা এমনকি কথা বলাও পছন্দ করি না। নিজেকে আমি খুব সাধারন ভাবে প্রকাশ করতে ভালোবাসি। কেও যদি আমাকে বিশ্বাস না করে, তার কাছে কখনোই নিজেকে যাহির করি না। আমাকে যে যেভাবে দেখতে চায় আমি তার কাছে সেই ভাবে ধরা দিতে চাই।
এখন যেখানে চাকরি করছি, এটা এমন একটি সংগঠন যার সাথে যরিত আছি সেই ২০০৫ থেকে। আমার সবসময় পর্দার আড়ালে থেকে কাজ করতে ভালোলাগে। আমি বেশ কয়েকটা সেচ্ছাসেবক সংগঠন এর সাথে জরিত আছি। ভালোলাগে দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করতে। আগে এখানে সেচ্ছাসেবক হিসাবে থাকলেও এখন বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসাবে কাজ করছি। এখানে যোগদান করার কয়েকটি কারন আছে।
তারমধ্যে কয়েকটি আজ বলছি.......................
১.
২.
৩.
৪. আমি রেডহেট সার্টিফাইড ইঞ্জিনিয়ার কোর্স শেষ করেছি এখানে তা ব্যবহার করতে পারবো।
৫. এক জায়গায় বেশী দিন কাজ করতে ভালোলাগে না তাই সবসময় নতুন পরিবেশে খুজি।
৬. কাজের মধ্যো নিজেকে দেখতে ভালোলাগে, তা সে যেই কাজ হোক।
৭. সবসময় কাজের ধরনকে বেশী পছন্দ করি।
৮. যে আমাকে একবার সাহায্যো করে, তার যেকনো প্রয়োজনে সাহায্যো করতে রাজি থাকি আমার কিছুটা ক্ষতি হলেও।
বেশ কিছু দিন ধরে ভাবছি এই বিষয়ে কিছু লিখি, কিন্তু কাজের বেস্ততার কারনে তা লেখা হচ্ছে না। লিখতে বসেও গুছিয়ে লিখতে পারছি না। ছোটবেলা থেকে আমি অনেক গম্ভির ও রগ চটা ধরনের ছেলে। প্রয়োজন ছাড়া কারো সাথে মিলামেশা এমনকি কথা বলাও পছন্দ করি না। নিজেকে আমি খুব সাধারন ভাবে প্রকাশ করতে ভালোবাসি। কেও যদি আমাকে বিশ্বাস না করে, তার কাছে কখনোই নিজেকে যাহির করি না। আমাকে যে যেভাবে দেখতে চায় আমি তার কাছে সেই ভাবে ধরা দিতে চাই।
এখন যেখানে চাকরি করছি, এটা এমন একটি সংগঠন যার সাথে যরিত আছি সেই ২০০৫ থেকে। আমার সবসময় পর্দার আড়ালে থেকে কাজ করতে ভালোলাগে। আমি বেশ কয়েকটা সেচ্ছাসেবক সংগঠন এর সাথে জরিত আছি। ভালোলাগে দেশ ও মানুষের জন্য কাজ করতে। আগে এখানে সেচ্ছাসেবক হিসাবে থাকলেও এখন বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসাবে কাজ করছি। এখানে যোগদান করার কয়েকটি কারন আছে।
তারমধ্যে কয়েকটি আজ বলছি.......................
১.
২.
৩.
৪. আমি রেডহেট সার্টিফাইড ইঞ্জিনিয়ার কোর্স শেষ করেছি এখানে তা ব্যবহার করতে পারবো।
৫. এক জায়গায় বেশী দিন কাজ করতে ভালোলাগে না তাই সবসময় নতুন পরিবেশে খুজি।
৬. কাজের মধ্যো নিজেকে দেখতে ভালোলাগে, তা সে যেই কাজ হোক।
৭. সবসময় কাজের ধরনকে বেশী পছন্দ করি।
৮. যে আমাকে একবার সাহায্যো করে, তার যেকনো প্রয়োজনে সাহায্যো করতে রাজি থাকি আমার কিছুটা ক্ষতি হলেও।
রাম কৃষ্ণ সরকার আমার নাম। বাপ্পী নামটি আমার কাকার দেওয়া। আমি আমাদের বংশের বড় ছেলে তাই ঠাকুর মা ও ঠাকুর দাদা সহ সবার আদর পেয়েছি সবচেয়ে বেশী। ভাল লাগে স্বপ্ন দেখতে, গান শুনতে, নতুন নতুন জাদু শিখতে ও ঘুরতে। আমি আমার “মা” কে সবচেয়ে বেশী ভালবাসি।
আমার বন্ধু সংখা অনেক কম। আমার কয়েকটা খারাপ গুন হচ্ছে সবার সাথে মিশতে না পারা, গুছিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারিনা ও কথা কম বলা। ভাল লাগে শিশুদের সাথে সময় কাটাতে। মন খারাপ হলে বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে একা একা বসে থাকতে।
Subscribe to:
Posts (Atom)