The Web This Blog

Saturday, April 27, 2024

দেওঘর ভ্রমন, একাদশ দিন, ~ ১৮-০৪-২০২৪ই, বৃহস্পতিবার

দশম দিন ...

খুব ভোরে উঠে আমরা রওনা হলাম। অনেকগুলো ব্যাগ ও ট্রলির কারনে বিধান কাকা ও দিপক একটি টেক্সি এবং আমি ও কল্যান দা একটি টেক্সি করে শিয়ালদা জংশন পৌছাই। ভোর ৫ টার ট্রেনে করে শিয়ালদা থেকে বনগাঁ রওনা হই। বনগাঁ যখন নামি তখন প্রায় সকাল ৭টা। 

আবারও দুইটি সিএনজি যোগে আমরা পেট্রাপোল বর্ডার পৌছাই। ঈদের ছুটি শেষ, তাই বেশ ভিড় উপেক্ষা করে সব মিলিয়ে প্রায় তিন ঘন্টা পর আমরা প্রিয় জন্মভূমির মাটি স্পর্শ করি। তখন ঘড়ির কাটায় প্রায় ১০ টার কিছু বেশি সময় হবে।

কল্যান দা, বিধান কাকা ও দিপক একটি টেক্সি করে সরাসরি পাবনার উদ্দেশ্যে রওনা হলো। মাঝ পথে কুষ্টিয়াতে বিধান কাকা নেমে যায়। কোন বাসের ভালো সিট পাচ্ছিলাম না, তখন আমি ১১.৩০ মিনিটে Golden Line পরিবহনে ঢাকার উদ্দেশ্য়ে রওনা হই। ঢাকার বাসায় পৌছাই প্রায় বিকাল ৪ টার দিকে। 

এই ভাবেই শেষ হলো আমার প্রথম দেওঘর ও কলকাতা ভ্রমন। প্রায় ১০ দিনের এই সফরে বেশ কিছু ঘটনা ঘটে, যা এক সাথে চলতে গেলে হতেই পারে। কিছু কথা সময়ের কারনে ও কিছু কথা ইচ্ছাকৃত আর লেখা হলো না। লিখলে হয়তো অন্যের ভাল লাগলেও অনেকেই কষ্ট পেতে পারে। চাওয়া-পাওয়ার এই জীবনে অনেক কিছুই যেমন না-চাইতে পেয়েছি, আবার অনেক কিছুই এখনও পাওয়া হয়নি। নাপাওয়া গুলো পরবর্তী সময়ের জন্য রেখে আজকের মত এখানেই শেষ করতে হচ্ছে।

অনেক বছর পর একটি দীর্ঘ লেখার চেষ্টা করলাম। যারা এতক্ষন এই লেখাটি পরলেন তাদেরকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনাদের যেকোন মতামত ও পরামর্শ আমাকে পরবর্তী লেখার অনুপ্রেরনা যোগাবে। তাই মতামত ও পরামর্শ দিতে ভুল করবেন না।

~অনুকূলঃ সদা প্রভুঃ পদ্মনাভ মনোবিভুঃ~

~ জয়গুরু সকলকে ~

আবার যাত্রা শুরু ....


 

  


দশম দিন, ~ ১৭-০৪-২০২৪ই, বুধবার

নবম দিন ....

আজ আমার ভ্রমনের শেষ দিন। প্রচন্ড গরমে অতিষ্ট আমরা। কল্যান দা তার এক জজমানের বাড়িতে গিয়েছিলেন ফিরে আসেন প্রায় রাত ১০ টার দিকে। আমি আর বিধান কাকা বাগুইআটি মন্দিরে সময় কাটাচ্ছি ও এই কয়দিনের ভ্রমনের নানান বিষয় নিয়ে গল্প করছিলাম। এতইটা গরম ছিল যে বারইরে যাবার ইচ্ছা হলো না। বিকালদিকে কিছুটা গরম কমলে আমরা বাগুইআটি ও এর আশে পাশের এলাকায় ঘুরা ঘুরি করলাম। 

সন্ধায় মন্দিরে সমবেত প্রার্থনা শেষ করলাম। রেলপুকুরের বিপরিতে একটি নিরামিষ দোকান আছে এই কয়দিনের নাস্তার ভরসা ছিল এটাই। শেষবারের মত কিছু নাস্তা সেরে নিলাম বিধান কাকা, দিপক ও আমি। মন্দিরে ফিরে এসে ব্যাগ পত্র সব গুছিয়ে। ভোরে রওনা হওয়ার অপেক্ষা।

রাতের খাবার শেষ করতে করতে প্রায় রাত ১২ টা। ভোর তিনটার দিকে আমাদের উঠতে হবে। আমি আর বিধান কাকা ঘন্টা খানেক ঘুমালাম। কল্যান দার তার ব্যাগ গুছাতে গুছাতে আর ঘুমাতে পারলো না। 

শেষ দিন ....

  

  


Friday, April 26, 2024

নবম দিন, ~ ১৬-০৪-২০২৪ই, মঙ্গলবার

অষ্টম দিন ....

কলকাতা প্রচন্ড গরম ছিল গত কয়েকদিন। গত রাত্রে বিধান কাকা তার মাসি বাড়ি নেমে যায় ও প্রহলাদ দা বাংলাদেশের উদ্দেশ্য়ে রওনা হয়ে যায়। ভোরে কিছুটা ঘুম দিয়ে সকালে আমি ও কল্যান দা নাস্তা সেরে চলে যাই বাজারে। প্রয়জনীয় কিছু কেনাকাটা করে রান্না করা হলো। সকালের খাবার শেষ করে আমরা চলে আসি বড় বাজার যা যা কেনাকাটা বাকি ছিল তা শেষ করলাম। কিছুক্ষন পর বিধান কাকা তার মাসি বাড়ি থেকে বড় বাজার এসে মিলিত হলাম সবাই। 

কেনাকাটা শেষ করে মন্দির ফিরে এসে সবাই সকলের ব্যাগ-পত্র গুছাতে থাকলাম। বলরাম তার ছেলেকে নিয়ে রাতে মন্দির আসলো। সবাই একসাথে রাতের খাবার শেষ করলাম। বলরাম ভোরে বাংলাদেশ ফিরে আসবে, তাই রাতেই বিদায় নিয়ে সবাই যার যার মত ঘুমিয়ে গেলাম।

দশম দিন ....



 

 

 


অষ্টম দিন, ~ ১৫-০৪-২০২৪ই, সোমবার

সপ্তম দিন ....

গত কয়েকদিনের মত আজও আমরা সবাই নহবত দেখার জন্য ব্রাহ্মমুহূর্তের পূর্বেই স্নান ও ইষ্টভৃতি শেষ করে চলে আসি উৎসব অঙ্গনে। তারপর উষাকীর্তন দিয়ে নগর পরিক্রমা করলাম। আজ উৎসবের শেষ দিন। অনেক ভক্তই গতকাল ফিরে চলে গেছেন। যারা ছিলেন তাদের অনেক ভক্তবৃন্দ উৎসব অঙ্গনে এসে হাজির হতে থাকে। কিছুক্ষন পর পূজনীয় শ্রীবৌধায়ন দাদা এসে উপস্থিৎ হন সমবেত প্রার্থনাতে। 

প্রাতঃ ৪.৪৫ মিনিটঃ- সমবেত প্রার্থনা ও বিভিন্ন ভাষায় সত্যানুসরণ পাঠ (বাংলা, হিন্দি, নেপালী, অসমীয় ও ওড়িয়া)।

সকাল ৭.৩০ মিনিটঃ- শ্রীশ্রীঠাকুর পুজা, ভোগ নিবেদন ও প্রসাদ বিতরন।

সকাল ১০ ঘটিকাঃ- “যুক্ত জীবনই সুপ্ত জীবনকে জাগাতে পারে” – একথার তাৎপর্য বিষয়ক বোধবীক্ষনী আলোচনা সভা হলো।

সকালে বাজারে হাটা হাটা করার সময় দেখা হয়ে গেল ‘স্মৃতির মালা’ গ্রন্থের লেখক শ্রীমনিলাল চক্রবর্ত্তী দাদার সাথে। তার সাথে কিছু সময় অতিবাহিত করে। স্বর্গীয় কেদারনাথ ভট্টাচার্য দাদার পুত্র, স্বর্গীয় কুমার কৃষ্ণ ভট্টচার্য (শ্রীশ্রীঠাকুর বিষয়ক বহু গ্রন্থের রচয়িতা) দাদার বাড়ি তে যাই কল্যান দা, প্রহলাদ দা ও আমি। সাথে ছিল স্বর্গীয় শ্রীনাথ দার পুত্র শ্রীউমা নাথ দা তিনিই আমাদের কুমার কৃষ্ণ ভট্টচার্য দাদার বাড়ীতে নিয়ে যান। “কেদারনাথ ভবনে” কিছুক্ষনপর আমাদের সাথে যুক্ত হলো স্নেহের কৌশিক চক্রবর্ত্তী (সহ-প্রতি ঋত্বিক) ও অর্কপ্রভ চ্যাটার্জী। সেখানে তার পুত্র বধুর আতিথিয়তায় আমরা সবাই মুদ্ধ। শ্রদ্ধয়া মা কুমার কৃষ্ণ ভট্টচার্য দাদার লেখা কয়েকটি বই এবং নিজ গাছের একটি করে লেবু আমাদের সকলকে উপহার দেন।

মধ্যাহ্নে আনন্দ বাজার বড় বাড়িতে সেরে কিছু সময় ভাত ঘুম দিলাম। আজও উৎসব অঙ্গনে অপরাহ্ন ৩ টায় ভক্তিগীতি চলছিল। আমার খুবই কাঙ্ক্ষিত একটি শ্রীশ্রীঠাকুর বিগ্রহ ক্রয় করি পূজনীয় শ্রীবৌধায়ন দাদার কাছ থেকে। আজ “যাজন পথে” বইটি ক্রয় করে পূজনীয় শ্রীবৌধায়ন দাদার কাছ থেকে স্মৃতি সাক্ষর সংগ্রহ করি। আজ রাতের ট্রেনে আমাদের কলকাতা ফিরে আসতে হবে তাই যাদের সাথে দেখা হচ্ছে তাদের কাছ থেকেই বিদায় নিয়ে নিলাম।

সন্ধা ৬.০৬ মিনিটেঃ- সন্ধা সমবেত প্রার্থনা, বিভিন্ন ভাষায় সত্যানুসরণ পাঠ ও ভক্তিগীতি হলো।

সন্ধা ৭.০০ মিনিটঃ- “শ্রীশ্রীঠাকুরের ভাবাদর্শে শিক্ষাব্যবস্থা”- এই বিষয়ক বিভিন্ন ভাষায় আলোচনা ও অধিবেশন চললো।

রাত ১০ টার দিকে আমরা কুম্ভূ ইক্সপ্রেস ট্রেনে করে কলকাতা ফিরে আসবো তাই কিছুটা আগেই আনন্দ বাজার শেষ করলাম সবাই। পূজনীয় সকল দাদাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে পূর্ব নির্ধারিত রাজেন্দ্র দাদার সিএনজি করে জাশিডিই জংশনে পৌছাই। সেখানে স্লিপিং কোচে নির্ধারিত সময়ে ট্রেন চেপে এক ঘুমেই চলে আসলাম হাওড়া জংশনে। তখন প্রায় মধ্য রাত, ৩.৩০ মিনিট। একটি টেক্সি করে আমি ও কল্যান দা চলে আসলাম বাগুইআটি মন্দির। শিয়ালদা জংশনে নামিয়ে দেয়া হলে প্রহলাদ দা, বিধান কাকা ও দিপক কে। 

 
 
 
   

Thursday, April 25, 2024

সপ্তম দিন, ~ ১৪-০৪-২০২৪ই, রবিবার

ষষ্ঠ দিন..... 

আজ ১ লা বৈশাখ ১৪৩১ বাংলা, ব্রাহ্মমুহূর্তে জাগরনী ও নহবতের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। আজও আমরা সবাই নহবত দেখার জন্য ব্রাহ্মমুহূর্তের পূর্বেই স্নান ও ইষ্টভৃতি শেষ করে চলে আসি উৎসব অঙ্গনে। তারপর উষাকীর্তন দিয়ে নগর পরিক্রমা হলো। ধিরে ধিরে আরো ভক্তবৃন্দ উৎসব অঙ্গনে এসে হাজির হতে থাকে। কিছুক্ষন পর পূজনীয় শ্রীবৌধায়ন চক্রবর্ত্তী দাদা এসে উপস্থিৎ হন।

প্রাতঃ ৪.৪৫ মিনিটঃ- সমবেত প্রার্থনা ও শ্রীশ্রীঠাকুরের আশীষবানী পাঠ হলো।

সকাল ৭.৩০ মিনিটঃ- শ্রীশ্রীঠাকুর পুজা, ভোগ নিবেদন ও প্রসাদ বিতরন।

সকাল ৯ টায়ঃ- পরিবারের ভাঙ্গন রোধে “নারীর নীতি” বিষয়ক মাতৃ সম্মেলন।

সকাল ১০ ঘটিকাঃ- ঋত্বিক ভবনে পূজ্যপাদ দাদার উপস্থিতিতে শুরু হয় ৯৮ তম, প্রিয়পরম শ্রীশ্রীঅনুকূলচন্দ্র চর্য্যাশ্রমের সর্ব্বভারতীয় ঋত্বিক সম্মেলন, সেখানে উপস্থিৎ ছিলাম আমরা।

মধ্যাহ্নে আনন্দ বাজার গ্রহন করে কিছু সময় ভাত ঘুম। উৎসব অঙ্গনে তখন অপরাহ্ন ৩ টায় ভক্তিগীতি চলছিল।

সন্ধা ৬.০৬ মিনিটেঃ- সন্ধা সমবেত প্রার্থনা, বিভিন্ন ভাষায় সত্যানুসরণ পাঠ ও ভক্তিগীতি।

পূর্বঘোষিত পূজ্যপাদ অধক্ষ্য শ্রীবিদ্যুৎরঞ্জন চক্রবর্ত্তী দাদাকে ভক্তদের পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হলো। অনুষ্ঠানটি ছিল খুবই চমকপ্রদ ও সুন্দর একটি উপস্থাপনা। পূজ্যেপাদ দাদার সংক্ষিপ্ত জীবনি ও কিছু কর্মযোগ্য দেখানো হলো প্রজেক্টরে।

সন্ধা ৭.০০ মিনিটঃ- “নির্দ্বন্দ্ব আপূরয়মাণ আচার্য্যই জীবনবৃদ্ধির পথ”- এই বিষয়ক বিভিন্ন ভাষায় আলোচনা ও অধিবেশন চললো।

সেইদিন পরিকল্পনা করে সবাই বড় বাড়ীতে রাতের আনন্দ বাজার করলাম। সেখানে খেলার মাঠে কিছু সময় কাটিয়ে সেইদিনের কার্যক্রম শেষ হলো আমাদের।

অষ্টম দিন .....


    
 




ষষ্ঠ দিন, ~ ১৩-০৪-২০২৪ই, শনিবার

পশ্চম দিন.....

আজ ৩০ শে চৈত্র, প্রিয়পরম শ্রীশ্রীঅনুকূলচন্দ্র চর্য্যাশ্রম কর্তৃক আয়োজিত “নববর্ষ পুরুষোত্তম স্বস্তি-তীর্থ মহাযজ্ঞ” এর প্রথম দিন। ব্রাহ্মমুহূর্তে জাগরনী ও নহবতের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। নহবত অর্থ “কোনো উৎসব উপলক্ষ্যে প্রহরে প্রহরে সানাই প্রভৃতির বৃন্দবাদন।“ আমরা সবাই নহবত দেখার জন্য ব্রাহ্মমুহূর্তের পূর্বেই স্নান ও ইষ্টভৃতি শেষ করে চলে আসি উৎসব অঙ্গনে। তারপর উষাকীর্তন দিয়ে নগর পরিক্রমা হলো। ধিরে ধিরে আরো ভক্তবৃন্দ উৎসব অঙ্গনে এসে হাজির হতে থাকে। কিছুক্ষন পর পূজনীয় শ্রীবৌধায়ন চক্রবর্ত্তী দাদা এসে উপস্থিৎ হন।

প্রাতঃ ৪.৪৫ মিনিটঃ- সমবেত প্রার্থনা, বিভিন্ন ভাষায় সত্যানুসরণ পাঠ (বাংলা, হিন্দি, নেপালী, অসমীয় ও ওড়িয়া) ।

সকাল ৭ টাঃ- আর্য্যকৃষ্টি পতাকা উত্তোলন এবং নববর্ষ পুরুষোত্তম স্বস্তি-তীর্থ মহাযজ্ঞ এর শুভ উদ্বোধন।

সকাল ৭.৩০ মিনিটঃ- শ্রীশ্রীঠাকুর পুজা, ভোগ নিবেদন ও প্রসাদ বিতরন।

এই সময়ে আমরা সবাই শ্রীশ্রীঠাকুর বাড়ি যাই প্রিয়পরমকে প্রনাম করতে। সেখানে পূজনীয় শ্রীঅর্কদূতি চক্রবর্ত্তী ওরফে বাবাই দাদার আলোচনা চলছিল। কিছু সময় সেখানে অতিবাহিত করে চলে আসলাম।

সকাল ১০ ঘটিকায়ঃ- “নিরামিষ আহারই স্বাস্থ্যপ্রদ ও জীবনীয়” বিষয়ক বোধবীক্ষনী আলোচনা সভা হলো। 

আজ আমদের সাথে যুক্ত হলো কুষ্টিয়া থেকে দিপক নামে বিধান কাকার এক গ্রাম্য ভাই। মধ্যাহ্নে আনন্দ বাজার শেষ করে সবাই কিছুটা ভাত ঘুম দিলাম। ইতি মধ্যে উৎপল কাকা, বলরাম ও তার ছেলে বিক্রমজিত বিদায় নিয়ে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে গেল। 

অপরাহ্ন ৩ টায়ঃ- গীতি-আলেখ্য ও কীর্ত্তন চলছিল।

সন্ধা ৬.০৬ মিনিটেঃ- সন্ধা সমবেত প্রার্থনা, বিভিন্ন ভাষায় সত্যানুসরণ পাঠ ও ভক্তিগীতি।

সন্ধা ৭.০০ মিনিটঃ- “স্বস্ত্যয়নী মুক্তি আনে রাষ্টসহ প্রতি জনে”- কেন ও কিভাবে এই বিষয়ক বিভিন্ন ভাষায় আলোচনা ও অধিবেশন চললো।

বলতেই হয় শ্রদ্ধেয় গোপাল তেওয়ারী (সহ-প্রতি ঋত্বিক) দাদার সুন্দর সঞ্চালায় মুগ্ধ আমি। 

রাতে যথা সময়ে আনন্দ বাজার গ্রহন করে, শ্রীশ্রীঠাকুর বাড়ীর আশে পাশে ঘুরা ঘুরি করে সেই দিনের কর্যক্রম শেষ করলাম আমরা।