Thursday, September 3, 2009
উত্তম কুমার স্বরনে
আজ ৩ সেপ্টেম্বর, মহানায়ক উত্তম কুমার এর ৮৩ তম জম্নদিন। তার প্রকৃত নাম "অরুণকুমার চট্টোপাধ্যায়"। তার পিতার নাম ছিল সাতকড়ি চট্টোপাধ্যায়। ১৯২৬ সালের এমনই এক দিনে উত্তম কুমার অহিরী টোলার ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।
বাংলা চলচ্চিত্রের প্রবাদপুরুষ উত্তম কুমার প্রায় দুই শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। সর্বপ্রথম তার অভিনীত ছবির নাম ছিল "মায়া ডোর"। এটি একটি হিন্দি ছবি। ছবিটি কখনোই মুক্তি পায়নি। আড়াই যুগেরও বেশি সময় বাংলা চলচ্চিত্রে উত্তম কুমার দাপটের সাথে অভিনয় করেন। উত্তম-সুচিত্রা-র রোমান্টিক জুটি আজও সেরা জুটি। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসে চলচিত্র জগতে প্রতিষ্ঠা পেতে অনেক পরিশ্রম করেছেন এবং অসাধারণ ধৈর্য, একাগ্রতা ও নিষ্ঠাবান ছিলেন৷
এক সময় তিনি কলকাতায় কেরানির চাকরি করতেন। দিগম্বর চ্যাটার্জির মর্যাদা ছবিতে উত্তম কুমারের নাম ছিল অরূপ কুমার। অগ্রদূত পরিচালিত সহযাত্রী ছবিতে তার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় উত্তম কুমার। ১৯৫০ সালের ১ জুন ২৪ বছর বয়সে তিনি গৌরী দেবীর সাথে বিয়েব বদ্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৫৬ সালে উত্তম কুমার নবজন্ম ছবিতে নচিকেতা ঘোষের সুরে ছয়টি গান গেয়েছিলেন। সে সময় উত্তম কুমার গায়ক হিসেবেও আলোচিত হন। ১৯৫৭ সালে হারানো সুর ছবিতে উত্তম কুমার প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।
আমার সবচেয়ে বেশী দেখার সুযোগ হয়েছে "অমানুষ" ও "আনন্দ আস্রম"। দুটা ছবিতেই নাইকা হিসাবে ছিলেন শর্মিলা ঠাকুর। যতবার দেখি ততবারই মনে হয় প্রথম বার দেখছি। কোথাও দেখে মনে হয় না যে অভিনয় করতেছে।
তার চলচ্চিত্রে শেষ অভিনীত ছবি ছিল সলিল দত্ত পরিচালিত ওগো বধূ সুন্দরী। ১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই বৃহস্পতিবার, রাত ৯টা ২৫ মিনিটে উত্তম কুমার কলকাতার বেলভিউ ক্লিনিকে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল মাত্র ৫৪ বছর।
উত্তম কুমার আজ আর আমাদের মাঝে নেই। তার আত্নার শান্তি কামনায় ............
রাম কৃষ্ণ সরকার আমার নাম। বাপ্পী নামটি আমার কাকার দেওয়া। আমি আমাদের বংশের বড় ছেলে তাই ঠাকুর মা ও ঠাকুর দাদা সহ সবার আদর পেয়েছি সবচেয়ে বেশী। ভাল লাগে স্বপ্ন দেখতে, গান শুনতে, নতুন নতুন জাদু শিখতে ও ঘুরতে। আমি আমার “মা” কে সবচেয়ে বেশী ভালবাসি।
আমার বন্ধু সংখা অনেক কম। আমার কয়েকটা খারাপ গুন হচ্ছে সবার সাথে মিশতে না পারা, গুছিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারিনা ও কথা কম বলা। ভাল লাগে শিশুদের সাথে সময় কাটাতে। মন খারাপ হলে বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে একা একা বসে থাকতে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment